আপনি যদি অনুসন্ধান করে থাকেন কেয়ামতের দিন মা ছেলেকে চিনবে না এ সম্পর্কে জানার জন্য তবে সঠিক জায়গায় এসেছেন।
কেয়ামতের দিন মা ছেলেকে চিনবে না
মানব জীবনের মধ্যে কেয়ামতের দিন অত্যন্ত মহান একটি ঘটনা। এই দিনে সকল জীব বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকবে এবং পরম বিচ্ছিন্নতার সামনে দাঁড়াবে। কেয়ামতের দিনে মানবজাতির জন্য সময়টি শেষ হয়ে যাবে, আকাশের গতিবিধি সবার সামনে প্রকাশিত হবে। এই দিনে মা ছেলেকে চিনতে পারবে না।
আমাদের মা সবসময় আমাদের পাশে থাকে। তিনি আমাদের প্রতি সময় পড়ে দাঁড়ায়। তিনি আমাদের দুঃখে আমাদের পক্ষে থাকেন, এবং আমাদের সুখে আমাদের জন্য হাসিয়ে থাকেন। কিন্তু কেয়ামতের দিনে তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন। তিনি আমাদের চেয়েও বড় একটি বিচ্ছিন্ন শক্তির সামনে নীড়ে যাবেন।
কেয়ামতের দিন একটি ন্যায্য নিষেধাজ্ঞা। মা ছেলেকে চিনতে পারবে না, কারণ মা নিজেই তার বিচ্ছিন্নতার সামনে সেই দিনে দাঁড়াবেন। এই দিনে সময় বিচ্ছিন্ন হবে এবং সবাই নিজেদের কাজে নিজেদের মোতাবেক শাস্তি পাবে। মা ছেলেকে চিনতে পারবে না, তবে একটি উদাহরণ তাঁর হৃদয়ে রেখে যাবেন।
আমরা অনুশীলন করতে পারি মা ছেলের প্রেমের মাধ্যমে। কেয়ামতের দিনে মা ছেলেকে চিনতে পারবে না, তবে তাঁর স্পর্শ, ভালবাসা এবং শিক্ষা সবসময় আমাদের সাথে থাকবে। আমরা তাঁর সামরিক সহায়তা পেতে পারি এবং তাঁর উপস্থিতির মাধ্যমে পরিবারের একত্ব বজায় রাখতে পারি। মা ছেলের সাথে আমাদের মাঝে একটি আদর্শ সম্পর্ক স্থাপন করে নিতে পারি।
তাই, কেয়ামতের দিনে মা ছেলেকে চিনতে পারবে না, কিন্তু মা সর্বদা আমাদের হৃদয়ে থাকবেন। আমরা প্রতিবছর কেয়ামতের দিনে মা ছেলেকে সম্মান জানাতে পারি এবং মা ছেলের মধ্যে বিচ্ছিন্নতার পরেই পরিবারের একত্ব বজায় রাখতে পারি। কেয়ামতের দিন যে সমস্ত সৃষ্টি একত্বের মত আলোকিত হবে, আমরা মা ছেলের মধ্যে একত্ব এবং প্রেমের আলো নিয়ে চলবো।
শেষকথা: আশাকরি উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি বুঝতে পেরেছেন কেন কেয়ামতের দিন মা ছেলেকে চিনবে না । আল্লাহ আমাদের সকলকে সঠিক ভাবে বুঝার তৌফিক দান করুক। আমীন।