দুবাই কাজের ভিসা খরচ | ভিজিট ভিসা | দুবাই টুরিস্ট ভিসা | প্রসেসিং খরচ ২০২৩

দুবাই ভিজিট ভিসা, দুবাই টুরিস্ট ভিসা মাধ্যমে দুবাই যাওয়ার ইচ্ছে অনেকের রয়েছে কিন্তু কিভাবে যাবেন, যাওয়ার খরচ কত? দুবাই কাজের ভিসা প্রসেসিং করতে কি কি করতে হবে, প্রসেসিং খরচ আজকে বিস্তারিত আলোচনা করবো। অনেকেই মনে প্রশ্ন দুবাই ভিজিট ভিসার খরচ কত? এবং দুবাই দেশ এই মুহূর্তে ভিজিট ভিসা, দুবাই টুরিস্ট খোলা আছে ? কত টাকা পড়বে এবং দুবাই ভিসা হাতে পেতে কতদিন সময় লাগবে তা এই প্রশ্নের উত্তর সবগুলোই একইসাথে আজকে বিস্তারিত তথ্য বুঝতে পারবেন।

দুবাই কাজের ভিসা খরচ কত?

দুবাই কাজের ভিসা খরচ কত? কত টাকা লাগবে দুবাই কাজের ভিসা জন্য। আজকে আমরা বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো dubai work visa জন্য কি কি লাগবে। মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশ শ্রমবাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই) বা দুবাই কর্মী প্রেরণে ২০১২ সাল থেকে এক রকম স্থবিরতা চলছে। গৃহকর্মী ভিসা ছাড়াও দুবাই বৈধ পথে এখন কাজের ভিসা নেই বললেই চলে। কিন্তু তার পরিবর্তে অনেকেই ভিজিট ভিসা মাধ্যমে দুবাই যাচ্ছেন। সেখানে বিভিন্ন উপায়ে চাকরি যোগদান করে নিচ্ছেন।

বাংলাদেশীদের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস মেয়াদি ভিজিট ভিসা দুবাই চালু রেখেছে। ভিসার মেয়াদ শেষে দেশটিতে অবস্থান করলেই আটক ও জরিমানার করা হবে। তবে নভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে গত এপ্রিলের শেষ ভাগে ভিজিট ভিসায় এসে আটকে পড়াদের জন্য ভিসার শর্তে সাময়িক ছাড় দেয় দুবাই সরকার। এ সময় দুবাই অবস্থানকারীদের Visa Date বাড়ানোর সুযোগ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে ভিজিট ভিসায় আসা প্রবাসীরাও বিভিন্ন কোম্পানিতে কর্মী হিসেবে সাময়িকভাবে ভিসা পরিবর্তনের সুযোগ পান। এ বিষয়টিকেই প্রতারণার হাতিয়ার হিসেবে কিছু অসাধু ট্রাভেল এজিন্সি ব্যবহার করছে।

dubai visit visa fee for bangladeshi

dubai visit visa fee দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ কত? দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ প্রায় ১৫ হাজার টাকা। বিদেশে জনশক্তি রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বায়রা এর মাধ্যমে জানা যায়, দুবাই ভিজিট ভিসা খরচ হয় প্রায় ১৫ হাজার টাকা। চাকরির আশায় ভিজিট ভিসা নিয়ে যারা দুবাই যাচ্ছে, সব মিলিয়ে খরচ ২,৫০,০০০ থেকে ৩,০০,০০০ টাকা। এয়ারপোর্ট কন্টাক্ট এর জন্য আপনার কাছ থেকে মিনিমাম ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত নিতে পারে এবং বাকি টাকা বিমান টিকেট সহ ভিসা বা অন্যান্য খরচে লাগবে।  dubai visit visa মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে খুব সহজে দুবাই যেতে পারবেন বাংলাদেশী।

 তাই চাকরি বা কাজের উদ্দেশ্যে ভিজিট ভিসা নিয়ে বাংলাদেশ থেকে দুবাইতে না যাওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছে দূতাবাস। দুতাবাস থেকে কোনো রিক্রুটিং এজেন্ট বা দালালের প্ররোচনায় প্রলুব্ধ না হওয়ার জন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। তবে অতি লোভে অনেই এটাকে আমলে নিচ্ছেন না।

দুবাই ভিজিট ভিসা প্রসেসিং

দুবাই ভিজিট ভিসা প্রসেসিং একদম সহজ উপায়ে যে কেউ চাইলে করতে পারবেন। আপনি যদি চান দুবাই ভ্রমণ করতে চান তাহলে পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করেই সিঙ্গেল বা মাল্টিপল ভিসা জন্য আবেদন করতে পারবেন। দুবাই টুরিস্ট ভিসা এর মেয়াদ সর্বোচ্চ ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত তবে আপনি চাইলেই ভিসার মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনাকে মেয়াদ বাড়ানোর জন্য ফি প্রদান করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে ৩০ দিন থেকে সর্বোচ্চ ২বার ভিসার মেয়াদ বাড়ানো এর সুযোগ দিবে। দুবাই ভিজিট ভিসা বা দুবাই টুরিস্ট ভিসার প্রসেসিং জন্য আপনি দুইভাবে আবেদন করতে পারেন।

  • এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে
  • ট্রাভেল এজেন্টের মাধ্যমে

টুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

দুবাই টুরিস্ট ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগাবে এবং তাদের দেওয়া রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী আপনাকে অবশ্যই কাগজপত্রগুলো বিস্তার সঙ্গে জমা দিতে হবে নিচে তুলে ধরা হলো কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন।

  1. হোটেল বুকিং ফটোকপি
  2. এক কপি পাসপোর্ট স্ক্যান কপি
  3. পাসপোর্ট এর ফটোকপি
  4. ব্যাংক স্টেটমেন্ট ফটোকপি
  5. এয়ারলাইনস টিকিট ফটোকপি
  6. এনআইডি কার্ডের ফটোকপি

ভিসা এপ্লিকেশন ফর্মঃ আপনাকে নিজের সঠিক তথ্য দিয়ে ভিসা এপ্লিকেশন ফর্মটি পূরণ করতে হবে এবং ফর্মে দেওয়া নির্ধারিত স্থানে পাসপোর্ট অনুযায়ী সাক্ষর করতে হবে। পাসপোর্ট এ নূন্যতম  ৬ মাস মেয়েদ সম্পন্ন একটি পাসপোর্ট থাকতে হবে। তার সাথে ২ কপি ল্যাব প্রিন্ট ছবি জমা দিতে হবে।

পেশা প্রয়োজনীয় তথ্য ও কাগজ
ডাক্তার বি এম ডি সি (বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল) সার্টিফিকেট।
অথবা হাসপাতালের প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট এবং ভিজিটিং কার্ড
স্টুডেন্ট স্কুল / কলেজ / ইউনিভার্সিটির প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট 
(আপনার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার সহ) অথবা বৈধ আই ডি কার্ডের কপি
চাকরিজীবী  এন ও সি (নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট), ও ভিজিটিং কার্ড এন ও সি
(নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট) অবশ্যই অফিসের প্যাডে অফিস কর্তৃপক্ষের সত্যায়িত,
আপনার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার এন ও সি তে উল্লেখ থাকতে হবে।
ব্যবসায়িক  ট্রেড লাইসেন্সের কপি এবং ভিজিটিং কার্ড 
আইনজীবী  কাউন্সিল সার্টিফিকেট অথবা চেম্বারের প্যাডে নো অব্জেকশন সার্টিফিকেট
(আপনার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার সহ) এবং ভিজিটিং কার্ড 
আন্ডার টেকিং লেটার কোম্পানির লেটার হেডে একটা আন্ডার টেকিং লেটার, এতে উল্লেখ থাকবে যে, কোন কারনে ভ্রমণকারী যদি ভিসার শর্ত ভঙ্গ করেন তাহলে এর দায়ভার উক্ত কম্পানি বহন করবে।

ফরওয়ার্ডিং লেটার

ফরওয়ার্ডিং লেটার ভিসা অফিসার, এম্বাসি অফ দুবাই, ঢাকা বরাবর একটি ফরওয়ার্ডিং লেটার লিখে জমা দিতে হবে। ফরওয়ার্ডিং  লেটারে আপনার নাম, পাসপোর্ট নাম্বার, পেশা, পেশার উপাধি, কবে যেতে চান এবং আপনার ভরন পোষণ কে বহন করবে এইসব কিছু উল্লেখ থাকতে হবে। ফ্যামিলি নিয়ে গেলে সবার নাম ও পাসপোর্ট নাম্বার ও কভারিং লেটারে উল্লেখ থাকতে হবে।

  • এমিরাতস এয়ারলাইন্স এর টিকেট কপি থাকতে হবে।
  • ১৮ বছরে নীচে হলে জন্ম সনদপত্রের কপি জমা দিতে হবে
  • যোগাযোগের জন্য দুটি ফোন নাম্বার। (বাংলাদেশী)
  • ভ্রমণকারীর ভিজেটিং কার্ড।

প্রুফ অফ প্রফেশন পেশার প্রমানপত্রঃ মিশররের ভিসা পেতে হলে আপনার প্রফেশনের একটি প্রমানপত্র দিতে হবে।

বি দ্রঃ ভিসা প্রসেসের জন্য প্রদত্ত যেকোনো ডকুমেন্টস ভূয়া অথবা জাল প্রমাণিত হলে, আপনার ভিসার আবেদনটি নিশ্চিতভাবে প্রত্যাখ্যান হবে, এমনকি আপনি উক্ত এম্বাসির কালো তালিকাভুক্ত হতে পারেন। এবং ইহা আইনতঃ দন্ডনীয় অপরাধ। সুতরাং, এধরনের অভিপ্রায় থেকে বিরত থাকুন।

dubai tourist visa fee for bangladeshi

দুবাই টুরিস্ট ভিসা ফি ভিসার মেয়াদ ও কতদিন থাকবেন তার উপর নির্ভর করবে। নিচে কিছু dubai tourist visa ফি তালিকা দেখতে পারবেন।

দুবাই টুরিস্ট ভিসা ফিঃ

টুরিস্ট ভিসা  ফি কতদিন থাকা যাবে
৪,০০০ টাকা ট্রান্সিট ভিসা ৪ দিন
৮,৯০০ টাকা সিঙ্গেল এন্ট্রি ৩০ দিন

ঠিকভাবে ডকুমেন্টগুলো সহ সাবমিট করার ১ থেকে ৭ দিনের মধ্যে ভিসা চলে আসবে। কোন কারনে visa যদি না হয় ভিসা ফি ফেরতযোগ্য নয়। সেইজন্য দেখে শুনে বুঝে টাকা জমা দিবেন। আবার অনেক এজেন্সি আছে যারা ভিসা পাবার পর আপনার কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকে তবে খরচ  ১০,০০০ থেকে ১৫,০০০ টাকাও হতে পারে।

এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে ভিসা আবেদনের নিয়ম

এয়ারলাইন্স এর মাধ্যমে যেভাবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার নিয়ম নিচে বিস্তারিত দেখতে পারবেন। সকল Airlines আপনাকে সাহায্য করবে ভিসা পেয়ে দুবাই যেতে। এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে যদি দুবাই ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে অবশ্যই এই একই এয়ারলাইন্সের টিকিট আপনাকে ক্রয় করতে হবে। যেসকল এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন সেগুলো হলোঃ

ফ্লাই দুবাই ভিসা সার্ভিস আবেদনের নিয়ম বিস্তারিত

ফ্লাই দুবাই ভিসা সার্ভিস এ আবেদন করতে হলে আপনাকে প্রথম ফ্লাইদুবাই ট্রাভেল শপ এ আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে। তবে যোগাযোগ করার আগে ফ্লাই দুবাইয়ের ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ করে নিয়ে যেতে পারেন। ফ্লাই দুবাই ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম পেতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন

প্রয়োজনীয় যেসকল কাগজপত্র যা লাগবেঃ

  1. সঠিকভাবে পূরণকৃত ফ্লাই দুবাইয়ের ভিসা এপ্লিকেশন ফর্ম।
  2. ১ কপি ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবি।
  3. বৈধ পাসপোর্ট এবং পাসপোর্টের মেয়াদ কমপক্ষে ৬ মাস থাকতে হবে।
  4. পূর্বে দুবাই ভ্রমন করেছেন এর প্রমান হিসেবে আগে দুবাই প্রবেশের ভিসা কপি।
  5. ন্যাশনাল আইডি কার্ড অথবা জন্ম সনদপত্রের কপি।

ঈতিহাদ এয়ারওয়েজ ভিসা সার্ভিস আবেদনের নিয়ম বিস্তারিত

ঈতিহাদ এয়ারওয়েজ ভিসা সার্ভিস এর মাধ্যমে ভিসা আবেদন করার পর ৩ থেকে ৪ কর্ম দিবস সময় লাগবে আপনার ভিসা পেতে এবং ভিসা ফি ফেরতযোগ্য নয়। সকল ধরনের ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন করে সর্বোচ্চ ২ বার বাড়াতে পারবেন। প্রতিবার ভিসার মেয়াদ বাড়াতে খরচ পরে ৯৬০ দিরহাম। নীচে টুরিস্ট ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিসা ফি ও প্রয়োজনীয় তথ্য

টুরিস্ট ভিসার ধরন ভিসা ফি ভিসার মেয়াদ প্রবেশাধিকার
সিঙ্গেল এন্ট্রি (লং টার্ম) ১০০০ দিরহাম ৯০ ১ বার
সিঙ্গেল এন্ট্রি ৬৫০ দিরহাম ৩০ ১ বার
মাল্টিপল এন্ট্রি (লং টার্ম) ২৫০০ দিরহাম ৯০ ১ এর অধিকবার
মাল্টিপল এন্ট্রি ৬৫০ দিরহাম ৩০ ১ এর অধিকবার

প্রয়োজনীয় যেসকল কাগজপত্র যা লাগবেঃ

  • ১ কপি পাসপোর্টের স্ক্যান কপি।
  • ১ কপি ছবি। সাইজঃ ৬x৬ সেমি, ব্যাকগ্রাউন্ডঃ সাদা এবং চেহারার ৮০% দৃশ্যমান হতে হবে।
  • ৬ মাসের মেয়াদ সম্পূর্ণ পাসপোর্ট।
  • কনফার্ম টিকিট কপি। ঢাকা থেকে আবুধাবি এবং আবুধাবি থেকে ৩য় গন্তব্যের।
  • পূরণ কৃত এপ্লিকেশন ফর্ম।
  • পরিবারের সদস্য যেমন স্ত্রী, ১৮ বছরের কম বয়সী শিশু এবং 60 বছরের বেশি বয়সী পিতা –মাতার জন্য অবশ্যই সহায়ক প্রমানপত্র জমা দিতে হবে যা সম্পর্কের অবস্থা প্রমাণ করে। উদাহরণস্বরূপ, বিবাহের সনদপত্র বা জন্ম সনদপত্র।

এমিরাতস এয়ারলাইন ভিসা সার্ভিস আবেদনের নিয়ম বিস্তারিত

এমিরাতস এয়ারলাইন ভিসা সার্ভিস মাধ্যমে ভিসা আবেদন করার পর ৩ থেকে ৪ কর্ম দিবস ভিসা পেতে সময় লাগবে। এবং ভিসা ফি কখনো ফেরতযোগ্য নয়। সকল ভিসার মেয়াদ আপনি ৩০ দিন করে ২ বার বাড়াতে পারবেন। প্রতিবার visa মেয়াদ বাড়াতে খরচ পরে ৮৫০ দিরহাম। নীচে কিছু টুরিস্ট ভিসার ধরন অনুযায়ী ভিসা ফি ও প্রয়োজনীয় তথ্য

টুরিস্ট ভিসার ধরন      
সিঙ্গেল এন্ট্রি ৩০ ১ বার ৩৩০ দিরহাম
মাল্টিপল এন্ট্রি ৩০ ১ এর অধিকবার ৮০০ দিরহাম
সিঙ্গেল এন্ট্রি (লং টার্ম) ৯০ ১ বার ৬৫০ দিরহাম
মাল্টিপল এন্ট্রি (লং টার্ম) ৯০ ১ এর অধিকবার ১৭০০ দিরহাম
টুরিস্ট ভিসার ভিসা ফি ভিসার মেয়াদ প্রবেশাধিকার
মাল্টিপল এন্ট্রি ৮০০ দিরহাম ৩০ দিন ১ এর অধিকবার
মাল্টিপল এন্ট্রি (লং টার্ম) ১৭০০ দিরহাম ৯০ দিন ১ এর অধিকবার
সিঙ্গেল এন্ট্রি ৩৩০ দিরহাম ৩০ দিন ১ বার
সিঙ্গেল এন্ট্রি (লং টার্ম) ৬৫০ দিরহাম ৯০ দিন ১ বার

প্রয়োজনীয় যেসকল কাগজপত্র যা লাগবেঃ

  • পাসপোর্টের স্ক্যান কপি।
  • ১ কপি ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবি।
  • ৩ মাস মেয়াদ সম্পূর্ণ পাসপোর্ট।
  • এমিরাতস এয়ারলাইনের রিটার্ন টিকিট কপি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *